২ এপিবিএন, বাংলাদেশ পুলিশের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) জনাব আলী আহমদ খান মহোদয়ের সার্বিক দিক নির্দেশনায়, এসআই (নিরস্ত্র)/মাইকেল বনিক, এএসআই (নিঃ)/কামরুল হাসান, এএসআই(সঃ)/ছাইদুর রহমান ও সঙ্গীয় অফিসার ফোর্সসহ বান্দরবান জেলার বান্দরবান সদর থানাধীন বিশেষ অভিযান ডিউটি চলাকালে সদর থানাধীন কানা পাড়া এলাকায় অবস্থানকালে ইং ০৭/১০/২৩খ্রিঃ তারিখ ১৮:৩০ ঘটিকার সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারেন যে, বান্দরবান জেলার সদর থানাধীন ওয়ার্ড নং-০৮, মেম্বার পাড়াস্থ মৃত জনৈক অরুন চৌধুরীর ৪র্থ তলা ভবনের সামনে পাকা রাস্তার উপর একজন মাদক ব্যবসায়ী মাদকদ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেট ক্রয়-বিক্রয় করছে। উক্ত সংবাদ প্রাপ্ত হয়ে সংবাদের সত্যতা যাচাই এবং আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সঙ্গীয় অফিসার ও ফোর্সসহ রওনা হলে ঘটনাস্থল বান্দরবান জেলার সদর থানাধীন ওয়ার্ড নং-০৮, মেম্বার পাড়াস্থ মৃত জনৈক অরুন চৌধুরীর ৪র্থ তলা ভবনের সামনে পাকা রাস্তার উপর সন্ধ্যা ১৮:৫৫ ঘটিকায় হাজির হলে সেখানে অবস্থানরত ধৃত আসামী পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালানোর চেষ্টাকালে সঙ্গীয় অফিসার ও ফোর্সের সহায়তায় আসামী নয়ন চৌধুরী’কে ধৃত করে। উপস্থিত সাক্ষী ১। মোঃ রাশেদুল ইসলাম (২০), পিতা-মোঃ ওসমান গণি, ২। মোঃ কাউসার আলম (২২), পিতা-মোঃ নূর আলম, ৩। এএসআই (সঃ)/২০৮৮ ছাইদুর রহমান, ২ এপিবিএন, মেঘলা, বান্দরবানের উপস্থিতিতে ধৃত আসামী নয়ন চৌধুরী (৪৫), পিতা- মৃত অরুন চৌধুরী, মাতা- বাসনা চৌধুরী, সাং-মেম্বার পাড়া, ০৮নং ওয়ার্ড বান্দরবান পৌরসভা, থানা-বান্দরবান সদর, জেলা-বান্দরবান‘কে তল্লাশী করে তার পরিহিত শার্টের সামনের বাম পকেট হতে ১০৮ (একশত আট) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। যাহার অবৈধ বাজার মূল্য (১০৮´৩০০)=৩২,৪০০/- (বত্রিশ হাজার চারশত) টাকা। ধৃত আসামী মাদক দ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেট নিজ হেফাজতে রাখায় ২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইন ৩৬(১) সারণি ক্রমিক ১০(ক) ধারায় অপরাধ করে। আসামীর বিরুদ্ধে বান্দরবান সদর থানায় নিয়মিত মামলা নং-০২, তারিখ-০৭/১০/২০২৩খ্রিঃ রুজু করা হয়।
