মোঃ আতাউর রহমান, পিতা-মৃত: ওয়াজ উদ্দিন, সাং-লাঙ্গুলিয়া, থানা-মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহ অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) বরাবরে একটি অভিযোগ করেন, উক্ত অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, তার মামাতো ভাই মোঃ শরীফুল আলম ইয়াছিন (২৬), পিতা-মোঃ ফরিদুল ইসলাম দুলাল, সাং-রঘুনাথপুর, ৯ নং কাশিমপুর ইউনিয়ন, থানা- মুক্তাগাছা, জেলা- ময়মনসিংহ দীর্ঘদিন যাবৎ বিভিন্ন ধরনের নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন করে আসছে। বর্তমানে তিনি পেস্টিং, গাঞ্জা, মদ, ইয়াবাসহ বিভিন্ন ধরণের নেশাদ্রব্য সেবন ও ক্রয়-বিক্রয় করে, যার ফলে আসামীর পরিবারে সবসময় অশান্তি লেগে থাকে। তাকে বিভিন্নভাবে বাধা প্রদান করলে সে তার পিতা, মাতা, ভাই, বোন, অন্যান্য আত্মীয় স্বজনদের সঙ্গে খারাপ ব্যাবহার করে। ভিকটিমের উক্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে ২ এপিবিএন, বাংলাদেশ পুলিশের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) জনাব আলী আহমদ খান মহোদয়ের সার্বিক দিক নির্দেশনায় এসআই(নিঃ) সৈয়দ আসাদুজ্জামান সঙ্গীয় অফিসার ও ফোর্সসহ ২ এপিবিএন এর অপাঃ এন্ড ইন্টিঃ শাখার সিসি নং- ৭৭/২৩, জিডি নং-১৬/২৩ তারিখ- ০৫/১১/২০২৩ খ্রিঃ মূলে জনাব, একেএম লুৎফুর রহমান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মুক্তাগাছা, ময়মনসিংহের নেতৃত্বে ইং ০৫/১১/২০২৩ তারিখ বেলা ১৪.০০ ঘটিকায় ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা থানাধীন মধ্যহিস্যা এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে অভিযুক্ত মোঃ শরীফুল আলম ইয়াছিন(২৬)কে তার নিজ বাড়ী হতে মাদকদ্রব্য সেবন করা অবস্থায় ০১ (এক) পুরিয়া গাঁজাসহ আটক করা হয়। পরবর্তীতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইন ২০১৮, এর ৯(১)গ ধারার অপরাধে ৩৬(১) সারণী ১৮(ক) ধারা মোতাবেক ৫০০ (পাঁচশত) টাকা অর্থদন্ড ও ০১ বছরের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন। (যার মোবাইল কোর্ট মামলা নং- ৮৬/২৩, তারিখ- ০৫/১১/২০২৩ খ্রিঃ)